মঙ্গলবার, ১২ অক্টোবর, ২০১০

মেইল করে শত্রুর কম্পিউটার অচল করে দিন


আজ আমি আপনাদের এমন এক জিনিস দিব যা আপনারা আগে কখনোই আমার কাছে পাননি। আজ আমি যে টিপস দিচ্ছি তা হলো আপনি মেইল করে অন্যের কম্পিউটার অচল করে দিতে পারবেন। তবে তার আগে একটি কথা তা হলো এটি দিয়ে কারো ক্ষতি করবেন না। এটি আপনি রেখে দিন হয়তো পরে কাজে লাগবে।

ফেসবুকের নোটিফিকেশন আসবে এখন থেকে আপনার মোবাইলে



আপনারা অনেকেই হয়তো মোবাইলে ফেসবুকের নোটিফিকেশন পাওয়ার জন্য চেস্টা করেছেন। চেস্টা করে দেখতে পেরেছেন ফেসবুকের এই সার্ভিস বাংলাদেশের গ্রাহকরা পাবে না। এটা কি সম্ভব???? আমরা ডিজিটাল বাংলাদেশ গড়ব আর আমরা যদি ভালো কোনো সার্ভিস থেকে বঞ্চিত হই এটা কি মেনে নেওয়া যায়? কখনোই না। আমরাও ফেসবুকের নোটিফিকেশন আমাদের মোবাইলে পাবো তাও আবার বিনাম্যল্যে

কক্সবাজার ভ্রুমন


আমার এস এস সি পরীক্ষার রেজাল্টের পর আমার কিছু বড় ভাইরা বলল যে কক্সবাজার ঘুরতে যাবে। তখন আমি বললাম আমিও যাবো। তখন বড় ভাই জানতে চাইলো আমাদের ১ টা প্রাইভেট কার আছে রেন্ট এ কারে সেটা নেওয়া যাবে নাকি। আমি বললাম নেওয়া যাবে। ঠিক করলাম পরদিন বিকেলেই রওনা হব। কথামত আমরা পরদিন বিকেলে রওনা হলাম। যখন আমরা কুমিল্লা ব্রিজের এখানে পৌছলাম দেখি সারা রাতের জন্য ব্রিজ বন্ধ করে দিয়েছে। ব্রিজে নাকি কি সমস্যা হয়েছে।তখন আমরা ভাবলাম রওনা যখন হয়েছি কক্সবাজার আমরা যাবোই।

সিলেট ট্যুর


তখন আমি ঢাকায়। আর ৭ দিন পর আমার এস এস সি রেজাল্ট দিবে। রাত ৮ টায় আমার এক বন্ধু আমাকে কল দিয়ে বলল সিলেট যাবে ঘুরতে। আমি বললাম আমি যাবো না। সে বলল আমি না গেলে তারা কেউ যাবেনা। বাধ্য হয়ে আমার রাজি হতে হল। তখন সে বলল এখনি আমাকে রওনা হয়ে শিবপুর ইটাখোলা আসতে। আমরা রাত ১০ টায় সেখানে গেলাম। তারা আসলো রাত ১২ টায়। আমরা সিলেটের উদ্দেশ্যে রওনা হলাম।গাড়িতে আমরা অনেক মজা করলাম। আমরা সবাই মিলে প্ল্যান করলাম প্রথমে আমরা জাফলং যাবো। ভোরে আমরা সেখানে পৌছলাম। এর মাঝে আমি একটা ঘুম দিয়ে উঠলাম।

Microsoft Corporation


·       মাইক্রোসফট একটি যুক্তরাস্ট্রভিত্তিক প্রতিষ্ঠান।
·       বিল গেটস ও পল এল্যান ১৯৭৫ সালের ৪ এপ্রিল মাইক্রোসফট প্রতিষ্ঠা করেন।
·       ১৯৭৯ সালের পহেলা জানুয়ারী মেক্সিকোর এলবার্কিক শহরে কার্যালয় স্থাপন করেন। বর্তমানে এটির সদর দপ্তর যুক্তরাস্ট্রের ওয়াশিংটন অঙ্গরাজ্যের রেডমন্ড শহরে অবস্থিত।
·       মাইক্রোসফটের সবচেয়ে জনপ্রিয় সফটওয়ারগুলো হলো- মাইক্রোসফট উইন্ডোজ অপারেটিং সিস্টেম ও মাইক্রোসফট অফিস।
·       মাইক্রোসফটের প্রথম অপারেটিং সিস্টেমের নাম ছিলো জেনিক্স, যা ১৯৮১ সালে প্রকাশিত হয়। পরে এটি বিক্রি করে দেওয়া হয়।
·       সাম্প্রতিক এক হিসাব অনুযায়ী বিশ্বের প্রায় ৮৭ শতাংশ ডেস্কটপ কম্পিঊটার ব্যবহারকারী উইন্ডোজ অপারেটিং সিস্টেম ব্যবহার করে।
·       মাইক্রোসফট সফটওয়ার- সম্পর্কিত প্রায় ১০০০০ পেটেন্টের মালিক।
·       প্রযুক্তি ব্যবসার পাশাপাশি মাইক্রোসফট বড়শিল্পকর্ম সংগ্রাহকও। এর প্রধান এবং শাখা কার্যালয়ের দেয়ালগুলোতে প্রায় ৫০০ টিরও বেশী বিখ্যাত শিল্পীর চিত্রকর্ম, ছবি, সিরামিক্স শো পিস শোভা পায়।
·       মাইক্রোসফটের কর্মীর সংখ্যা প্রায় ৯৫ হাজার।প্রতিষ্ঠান্টিতে পুরুষ ও নারী কর্মীর অনুপাত যথাক্রমে ৭৭ ও ২৩ শতাংশ।

বৃহস্পতিবার, ৭ অক্টোবর, ২০১০

কিভাবে কম্পিউটারে শর্টকাট কি তৈরী করবেন?

কম্পিউটারে বিভিন্ন ধরনের কাজ করার জন্য প্রায় সময়ই বিভিন্ন প্রোগ্রাম ইনস্টল করা হয়। তবে সব প্রোগ্রাম সব সময় ব্যবহার করা হয় না। নিয়মিত ব্যবহারের প্রয়োজন হয় এমন প্রোগ্রামগুলো দ্রুত এবং সহজে চালু করার জন্য কিবোর্ড শর্টকাট তৈরি করে নেওয়া যায়। প্রয়োজনে ইনস্টল করা সব প্রোগ্রামের জন্যই এমন শর্টকাট তৈরি করা যাবে। কিবোর্ড শর্টকাট তৈরি করতে উইন্ডোজের স্টার্ট মেনু থেকে শর্টকাট তৈরি করতে চাইছেন এমন সফটওয়্যারটিতে ডান ক্লিক করে প্রোপার্টিস নির্বাচন করুন। এবার প্রোপার্টিস উইন্ডোর শর্টকাট ট্যাব থেকে Shortket key : এর পাশের খালি জায়গায় লিখে দিতে হবে পছন্দের শর্টকাট কি। তবে সরাসরি কিগুলোর নাম লিখতে হবে না। কিবোর্ড থেকে কোনো নির্দিষ্ট বোতাম চাপলে স্বয়ংক্রিয়ভাবে সেটি নির্দিষ্ট হয়ে যাবে। উদাহরণস্বরূপ বলা যায়, যদি A বোতাপ চাপা হয়, তবে শর্টকাট কি হবে Ctrl+Alt+A। এভাবে অন্য যেকোনো বোতাম নির্ধারণ করে দেওয়া যাবে। তবে সব সময়ই শর্টকাট কি হবে Ctrl+Alt-এর পর অন্য কোনো বোতাম।

কিভাবে কম্পিউটার দ্রুত বন্ধ করবেন?

আমরা সাধারণত কম্পিউটার শাট ডাউন করি স্টার্ট মেনু থেকে। কিন্তু বিশেষ ক্ষেত্রে কম্পিউটার দ্রুত বন্ধ করতে করতে হয়। এ জন্য আপনাকে কি-বোর্ডে উইনডোজ কিতে (Ctrl এবং Alt-এর মাঝখানে) একবার চাপ দিয়ে দুবার U চাপতে হবে। তাহলে কম্পিউটার আপনা-আপনি বন্ধ (শাটডাউন) হবে। পরে আবার ইচ্ছে করলে কম্পিউটার ওপেন করতে পারবেন। এ ক্ষেত্রে বিশেষ কোনো পদ্ধতির দরকার হবে না।

রবিবার, ৩ অক্টোবর, ২০১০

কার্জন (ডট) টিকে তে এখন থেকে সরাসরি রেডিও শুনতে পারবেন

কার্জন (ডট) টিকে তে এখন থেকে সরাসরি রেডিও শুনতে পারবেন। এখন আপনি চাইলেই রেডিও শুনে শুনে ব্লগ পরতে পারবেন। এই রেডিও তে আপনি বাংলা এবং হিন্দি গান ও চ্যানেল আই এর প্রতি ঘন্টার নিউজ আপডেট শুনতে পারবেন। আপনি যদি রেডিও শুনতে না চান তাহলে এটি বন্ধ করে রাখতে পারবেন।

বি.কে.এস.পি তে আমার কিছুদিন ২


 আগের লিখা
আমি তখন এতই বোকা ছিলাম যে জুতার ফিতাও বাধতে পারতাম না। আমার জুতার ফিতা খুলে গেলে  কোচ আমার ফিতা বেধে দিত এবং আমি যেখানে যেভাবে খেলতে চাই সেভাবেই খেলতে দিত। এই সুবিধা অন্যরা পেত না। আমি ইচ্ছা করলেই অন্য খেলা যেমন ক্রিকেট, ফুটবল, বক্সিং ইত্যাদি দেখতে যেতে পারতাম। আমি ক্যান্টিন থেকে যা ইচ্ছা খেতে পারতাম। এককথায় এখানে আমার ১০০% সুবিধা ছিলো। সারাদিন ভালোই কাটতো কিন্তু রাত হলেই আমি বিছানাতে বসে বসে কান্না করতাম। কিছুতেই এখানে মন বসাতে পারতাম না। সব সময় বাড়ির কথা মনে হত। কিছুদিন পরে আমার খাতা কলমে'র পরীক্ষায় বসতে হলো। আমি তো কি বই পড়তে হবে তাই জানিনা এখন কি আর করব বসলাম পরীক্ষায়। প্রশ্ন দেওয়ার পর তো দেখি কিছুই বুঝি না। প্রশ্ন দেখেই আমি কাদতে শুরু করলাম। টীচার এসে আমাকে তখন বলল যা পার লিখ আর না পারলে খাতা রেখে দাও লিখার দরকার নেই। আমি কিছুই লিখিনি এভাবেই খাতা জমা দিলাম। তারপরেও আমি পাশ করলাম। আমি জানিনা কেন/কিভাবে আমি সব পাশ করতে লাগলাম। এরপর আমার ফিটনেস পরীক্ষা। এখানে সব কিছুই ঠিক ছিলো শুধু আমার উচ্চতা নিয়ে সমস্যা ছিলো। কারন তখন আমার উচ্চতা ছিলো অনেক কম। তারপরে সবাই কিভাবে যেন আমার উচ্চতাও বাড়িয়ে দিলো। (আমার উচ্চতা বাড়েনি, খাতা কলমে বেড়েছে।) যা হোক এখানেও আমি টিকে গেলাম। আর কোন পরীক্ষা নেই, সব পরীক্ষাতে আমি পাশ করেছি। এখন ট্রেনিং শেষ। সবাই বাড়িতে যাবে তারমানে আমিও যাবো। আমার তখন অনেক আনন্দ। প্রথম দিনেই অনেকের অভিভাবক এসে তাদের নিয়ে গেল। আমি তো ভয় পেয়ে গেলাম। মনে করলাম আমার বাসায় খবর পায়নি তাই আমাকে কেউ নিতে আসবে না। পরেরদিন দুপুর হয়ে গেলো কেউ নিতে আসলো না। আমি বারান্দাতে দাঁড়িয়ে কাদতে লাগলাম। শেষ বিকালে আমাকে নিতে আসলো। আমি খুশিতে নাচতে নাচতে তাদের সাথে বাড়ি গেলাম। মনে মনে প্রতিজ্ঞা করলাম যে এই জীবনে আমি আর এদিকে আসবো না। প্রায় ১ মাস পর বি.কে.এস.পি থেকে চিঠি এসেছে। আমি নাকি সিলেক্ট হয়েছি। তখন আমি সবাই কে বললাম আমি আর যাবো না। এর পর আমাকে বুঝিয়েও আর ওখানে নিতে পারেনি।
আমি ওই জায়গাকে সবচেয়ে বেশি ভয় পেতাম ওই মিস কে। কেন ভয় পেতাম তা বলব না যদি কখনো তিনি এই লিখাটা পড়ে তাহোলে উনি হয়তো রাগ করবেন।

সেফ মুডে কম্পিউটার কিভাবে চালাবেন


উইন্ডোজ অপারেটিং সিস্টেম ব্যবহারকারীরা ‘সেফ মোডে’ কম্পিউটার চালানো সম্পর্কে কমবেশি জানেন। অপারেটিং সিস্টেম যখন সেফ মোডে চালু হয় তখন সীমিত সংখ্যক প্রয়োজনীয় ড্রাইভার ও সফটয়্যার লোড হয়। সাধারণত ভাইরাস থেকে পিসিকে রক্ষা করার জন্য বা অপারেটিং সিস্টেমের আনুষঙ্গিক কোনো কাজের জন্য অপারেটিং সিস্টেম সেফ মোডে লোড করা হয়।
ভাইরাস থেকে সুরক্ষিত থাকার জন্য সেফ মোড চালু করতে তাহলে আপনাকে কিছু ধাপ অবলম্বন করতে হবে। প্রথমে ‘স্টার্ট’-এ গিয়ে Run ঢুকতে হবে। এবার msconfig লিখে এন্টার চাপতে হবে। তাহলে ‘System Configeration’ নামে একটা ডায়ালগ বক্স আসবে। এবারে বক্সের ‘Boot’ ট্যাবে ক্লিক করতে হবে। এবারে ‘Boot Option’ অংশের ‘Safe boot’-এর পাশে চেক ইন করতে হবে। এবং সেই সঙ্গে ‘Minimal’ অপশনটি নির্বাচন করতে হবে। তাহলেই আপনার কম্পিউটার সেফ মোডে চলার জন্য তৈরি হয়ে যাবে। এবার আপনি যখনই কম্পিউটার চালু করবেন, তখনই অপারেটিং সিস্টেম লোড হবে সেফ মোডে।

ফেসবুকে ইউজারনেম দিয়ে লগিন করুন

অনেকেই ফেসবুকে ইউজারনেম ব্যবহার করে থাকে। ফেসবুকে লগইন করার সময় ই-মেইল আইডির পরিবর্তে ইউজারনেম দিয়েও ফেসবুকে লগইন করা যায়। ফেসবুকে ইউজারনেম যোগ করার জন্য প্রথমে ফেসবুকে লগইন করে ওপরে ডান পাশের Account থেকে Account Settings-এ ক্লিক করুন। এখন Username-এর ডান পাশের change-এ ক্লিক করুন। Username বক্সে নাম লিখে (কমপক্ষে পাঁচটি বর্ণের) Check availability বাটনে ক্লিক করুন। নামটি ফাঁকা থাকলে Confirm-এ ক্লিক করুন আর ফাঁকা না থাকলে নাম পরিবর্তন করে আবার চেষ্টা করুন। ধরুন, আপনি ইউজারনেম নির্বাচন করেছেন Carzon, তাহলে আপনার ফেসবুকের ঠিকানা হবে www.facebook.com/Carzon।
review http://www.carzon.tk on alexa.com