রবিবার, ২৬ সেপ্টেম্বর, ২০১০

কার্জন (ডট) টিকে তে এখন পেজ লোড এর সময় দেখায়।


আমি সবসময় চেস্টা করি এমন কিছু করতে যা সব পাঠকের ভালো লাগে এবং খুব সহজে যেন আমার ব্লগের আনাচে কানাচে ঘুরতে পারে। আজ আমি আমার ব্লগে পেজ় লোড এর সময় দেখানোর উইজেট লাগিয়েছি। অনেকেই আমাকে বলেছিলো এটা করার জন্য কিন্তু এতদিন করতে পারিনি, আজ করেছি। আর এর জন্য আমি বিশেষ করে ধন্যবাদ দিব রিয়া আপুকে। কারন আমি আজ তার ব্লগের পোস্ট পড়তে পড়তে এই উইজেট টা পেয়ে যাই। আপনারা যারা এই উইজেট টা আপনাদের ব্লগে এড করতে চান তারা Page load timer script: show your page loading time এখানে ক্লিক করলেই রিয়া আপুর ব্লগে পোস্ট টা পেয়ে যাবেন। তারপরেও যদি কোনো সমস্যা হয় আমাকে জানাবেন। আশা করি এটা আপনাদের ভালো লাগবে। (একবার ভেবেছিলাম আমি কোড টা এখানে দিয়ে পরে রিয়া আপুর লিঙ্ক দিয়ে দিব। পরে ভাবলাম কি দরকার কপি পেস্ট করে তাই শুধু লিঙ্ক টা দিলাম)

বৃহস্পতিবার, ২৩ সেপ্টেম্বর, ২০১০

এডসেন্স ছাড়াও অনলাইনে টাকা কামানো যায়

আপনারা যারা এডসেন্স এক্টিভ করতে পারেন নি বা ব্যান হয়েছেন তাদের হতাশ হওয়ার কিছু নেই। আপনারা চাইলে Clicksor ব্যবহার করতে পারেন। এতে আপনি মানসম্মত এড পাবেন। আমার মতে এডসেন্স এর পর বাংলাদেশ এ clicksor ব্যবহার করাই ভালো। আপনি যখন এটা রেজিস্ট্রেশন করবেন তখন আপনার একাউন্ট ভেরিফাই করার জন্য ৩-৪ দিন সময় নিবে। মনে রাখবেন আপনার সাইটের ভিজিটর কম হলে কিন্তু clicksor ব্যবহার করতে পারবেন না।

বুধবার, ২২ সেপ্টেম্বর, ২০১০

পেনড্রাইভে ভাইরাস আক্রান্ত ফাইল পুনরুদ্ধার


অনেক সময় দেখা যায় পেনড্রাইভে ভরে দরকারি কোনো ফাইল নিয়ে গেলেন প্রিন্ট করার জন্য। তখন আপনার পেনড্রাইভটি নিয়ে ভালো কোনো কম্পিউটারে (যে কম্পিউটারে ভাইরাস নেই এবং সাম্প্রতিকতম অ্যান্টিভাইরাস সফটওয়্যার আছে) পরীক্ষা করবেন। পরীক্ষা বা স্ক্যান করার সময় হয়তো দেখা গেল পেনড্রাইভে ভাইরাস বা ওয়ার্ম রয়েছে। ভাইরাস আক্রান্ত কিছু ফাইলকে অ্যান্টিভাইরাস মুছে দিতে পারে।স্ক্যান শেষ হওয়ার পর পেনড্রাইভ ফাঁকা দেখাতে পারে।অর্থাৎ পেনড্রাইভে কিছুই নেই।
ভয়ের কিছু নেই।এমন হলে পেনড্রাইভে মাউসের ডান ক্লিক করে প্রোপার্টিজে গিয়ে দেখা যাবে, পেনড্রাইভে কিছু ফাইল বা ডেটা আছে কিন্তু সেগুলো দেখা যাচ্ছে না। সেগুলো দেখার জন্য My Computer-এর মেনুবারের Tools থেকে Folder options নির্বাচন করে View-এ ক্লিক করুন। এখন Show hidden files and folders-এ টিক চিহ্ন দিন এবং Hide extensions.. এবং Hide protected.. বক্স থেকে টিক চিহ্ন তুলে দিয়ে OK করুন। এখন দেখবেন পেনড্রাইভে আপনার ফাইল, ফোল্ডারগুলো লুকানো অবস্থায় দেখা যাচ্ছে এবং সেগুলো ভালো আছে, নষ্ট হয়নি। পেনড্রাইভে করে কোনো ফাইল বা ফোল্ডার অন্য কোনো কম্পিউটারে নিতে চাইলে সেগুলো জিপ করে নেবেন। জিপ করা ফাইল বা ফোল্ডারে ভাইরাস আক্রমণ করে না। কোনো ফাইল বা ফোল্ডার জিপ করতে চাইলে সেটিতে ডান ক্লিক করে Send to Compressed (Zipped)-এ ক্লিক করুন। দেখবেন জিপ হয়ে গেছে। আবার আনজিপ করতে চাইলে সেটিতে মাউস রেখে ডান বাটনে ক্লিক করে Extract All-এ ক্লিক করে পরপর দুবার Next-এ ক্লিক করতে হবে।

জিমেইলে স্বয়ংক্রিয় ই-মেইল উত্তর


ছুটিতে বা কোনো কারণে নির্দিষ্ট কিছুদিন মেইল চেক করতে না পারলে স্বয়ংক্রিয়ভাবে মেইলপ্রাপ্তির কথা জানানো যায় Vacation responder দিয়ে। ভ্যাকেশন রেস্পন্ড করার সুবিধা প্রায় সব মেইলেরই রয়েছে। তবে আলাদা আলাদা প্রেরককে আলাদা আলাদা উত্তর দেওয়ার সুবিধা যুক্ত করল জিমেইল। এ সুবিধাটির নাম হচ্ছে ক্যান্ড রেস্পন্স। ক্যান্ড রেস্পন্স সক্রিয় করতে Settings থেকে Labs ট্যাবে গিয়ে Canned Responses-এর Enable রেডিও বাটন ক্লিক করে সংরক্ষণ (সেভ) করুন।
এবার কম্পোজ মেইলে গেলে Canned Response দেখা যাবে। ক্যান্ড রেস্পন্স তৈরি করতে কম্পোজ মেইলে Canned Response-এর ড্রপ-ডাউন থেকে New canned response-এ ক্লিক করে পছন্দের নাম দিয়ে Ok করে সংরক্ষণ করুন। এবার কম্পোজ মেইলের বডিতে দরকারি কিছু লিখে Canned Response-এর ড্রপ-ডাউন থেকে Save-এর নিচের সেভ থাকা ক্যান্ডে ক্লিক করলে ওই ক্যান্ডে মেসেজ সংরক্ষণ হবে। ফিল্টার তৈরি করে ক্যান্ড রেস্পন্স সেট করতে Search the Web বাটনের ডানে Create a filter-এ ক্লিক করে বা Settings থেকে Filters ট্যাবে গিয়ে Create a new filter-এ ক্লিক করে অথবা মেইলের ওপরের ডানের ড্রপ-ডাউনের Filter massages like this-এ ক্লিক করে Create a Filter আনতে হবে। এখানে ফিল্টার তৈরির জন্য প্রয়োজনীয় তথ্য লিখে Next Step বাটনে ক্লিক করুন। এবার Send canned response:-এ সেভ থাকা ক্যান্ড নির্বাচন করে অন্যান্য চেকবক্স প্রয়োজনে চেক করে Create Filter বাটনে ক্লিক করে ফিল্টার তৈরি শেষ করুন। এখন থেকে ফিল্টার করা মেইল ঠিকানা থেকে মেইল এলে স্বয়ংক্রিয়ভাবে ক্যান্ডের মেইল রিপ্লে হবে। এভাবে ইচ্ছামতো আরও Canned Response এবং ফিল্টার তৈরি করা যাবে।

সোমবার, ২০ সেপ্টেম্বর, ২০১০

উইন্ডোজ এক্সপিতে পাসওয়ার্ড ভুলে গেলে

আপনার কম্পিউটারের পাসওয়ার্ড ভুলে গেলেও ইচ্ছা করলে আপনার কম্পিউটার চালু করতে পারেন। এ ক্ষেত্রে কম্পিউটার যখন পাসওয়ার্ড চাইবে তখন কিবোর্ড থেকে Ctrl+Alt চেপে ধরে পরপর দুবার Delete চাপুন। দেখবেন নতুন একটি উইন্ডো এসেছে। সেটিতে User name-এ administrator লিখে ok করুন। দেখবেন কম্পিউটারটি চালু হয়েছে। তবে আপনি যদি অপারেটিং সিস্টেম সেটআপ দেওয়ার সময় পাসওয়ার্ড দিয়ে থাকেন অর্থাৎ আপনার কম্পিউটারের administrator-এর পাসওয়ার্ড দেওয়া থাকে, তাহলে কম্পিউটার চালু হবে না। এ ক্ষেত্রে নতুন করে আবার অপারেটিং সিস্টেম সেটআপ দিতে হবে। আর কম্পিউটারের Bios-এ যদি পাসওয়ার্ড দেওয়া থাকে, তাহলে মাদারবোর্ডের ব্যাটারি খুলে আবার লাগালে পাসওয়ার্ড মুছে যাবে।
review http://www.carzon.tk on alexa.com